× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
In the Meherpur Child Adolescent Typhoid Prevention Workshop 
google_news print-icon

মেহেরপুরে শিশু,কিশোর টাইফয়েড প্রতিরোধে  টিকাদান কর্মশালা 

মেহেরপুরে-শিশুকিশোর-টাইফয়েড-প্রতিরোধে -টিকাদান-কর্মশালা 

মেহেরপুরে শিশু,কিশোর ও নারী উন্নয়নে সচেতনতামুলক প্রচার কার্যক্রম শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় টায়পয়েড টিকাদান ক্যাম্পিনন২০২৫ উপলক্ষে জেলা পর্যায়ের সাংবাদিকদের জন্য ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেমবার ১১ টার সময় মেহেরপুর ইসলামিক ফাউন্ডেশন সভাক্ষে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক ডক্টর মহম্মদ আব্দুল সালাম।

গণযেগাযোগ অধিদফতর ও জেলা তথ্য অফিসের যৌথ আয়োজনে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণযোগাযোগ অধিদফতরের উপ পরিচালক তারেক মহম্মদ, সিভিল সার্জন ডাক্তার আবু সাইদ,জেলা তথ্য অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক একেএম সিরাজুম মনির।

ইউনিসেফ বাংলাদেশের সহযোগীতায় দিনব্যাপী কর্মশালায় জেলায় কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

টিকাদানের মাধ্যমে টাইফয়েড প্রতিরোধে করনীয় বিষয়ক আলোচনা করা হয়।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
All will need to ensure environmentally friendly disaster tolerant and decentral housing Environment Advisor

সবার জন্য পরিবেশ বান্ধব, দুর্যোগ-সহনশীল ও বিকেন্দ্রীকৃত আবাসন  নিশ্চিত করতে হবে :  পরিবেশ উপদেষ্টা

সবার জন্য পরিবেশ বান্ধব, দুর্যোগ-সহনশীল ও বিকেন্দ্রীকৃত আবাসন  নিশ্চিত করতে হবে :  পরিবেশ উপদেষ্টা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, সবার জন্য দুর্যোগ-সহনশীল, পরিবেশ বান্ধব ও বিকেন্দ্রীকৃত আবাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। বসতি কোনো বিলাসিতা নয়, এটিকে একটি মৌলিক মানবাধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। তিনি বলেন, শুধু শহরাঞ্চলে নয়, গ্রামাঞ্চলেও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক আধুনিক আবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। শুধু মাথা গোঁজার ঠাঁই নয়, বরং বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, পরিবহনসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নিশ্চিত করেই বসতি গড়ে তুলতে হবে।

আজ রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে “পরিকল্পিত উন্নয়নের ধারা, নগর সমস্যায় সাড়া” প্রতিপাদ্যে বিশ্ব বসতি দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় তাঁর বক্তব্যে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ভূমি পানির নিচে চলে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সেই বাস্তবতায় এখন থেকেই সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ না করলে বিপুলসংখ্যক মানুষের পুনর্বাসন একটি ভয়াবহ চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে। তিনি সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব (PPP) এবং কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার (CSR) মাধ্যমে নিম্নবিত্ত ও জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জন্য সাশ্রয়ী আবাসন নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি জলবায়ু সহনশীল আবাসন নির্মাণে মডেল প্রকল্প গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডে প্রকল্প প্রস্তাব দাখিলের জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করেন।

তিনি আরও বলেন, মুক্তবাজার অর্থনীতির স্বার্থে একপাক্ষিক নগরায়ণ ও আবাসন ব্যবস্থা সমতা ও অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সংকুচিত করছে। ফলে একজন বিত্তশালী একাধিক ফ্ল্যাটের মালিক হলেও একজন মধ্যবিত্ত নাগরিক একটি ফ্ল্যাট কিনতে পারছেন না। বসতি নিশ্চিত করা তাই রাষ্ট্রের সংবিধানসম্মত দায়িত্ব এবং মানবাধিকারের অংশ হওয়া উচিত।

আলোচনা সভায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, উপকূলীয় শহরগুলোতে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত তীব্র আকারে প্রকাশ পাচ্ছে। ক্রমবর্ধমান জলাবদ্ধতা ও লবণাক্ততা জনজীবন, কৃষি এবং নগর অবকাঠামোকে গভীর সংকটে ফেলে দিচ্ছে। এসকল সমস্যা সমাধানে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলো একটি পরিকল্পিত ও বাসযোগ্য নগর গড়ে তোলা।

তিনি বলেন, পরিকল্পিত নগর গড়ে তোলার জন্য আমাদের ভূমির সঠিক ব্যবহার, গণপরিবহন ও টেকসই অবকাঠামো উন্নয়ন, নিম্নআয়ের মানুষের জন্য সাশ্রয়ী ও মানসম্মত আবাসন নিশ্চিত করা এবং নগর সেবায় আধুনিক প্রযুক্তি ও ডিজিটাল ব্যবহার বাড়ানো।

গণপূর্ত উপদেষ্টা আরো বলেন, পরিকল্পিত নগরায়ণ শুধুমাত্র অবকাঠামোর উন্নয়ন নয়, এটি মানুষের জীবনমান উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি। আমরা যদি সমন্বিতভাবে ও পরিকল্পিতভাবে কাজ করি, তবে বাংলাদেশের নগরগুলোর বর্তমান সংকটসমূহ মোকাবেলা করে এগুলোকে আমরা আধুনিক, টেকসই ও বসবাসযোগ্য নগর রূপে গড়ে তুলতে পারব বলে আমি বিশ্বাস করি।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নজরুল ইসলাম। অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (UNDP)-এর ডেপুটি আবাসিক সমন্বয়কারী সোনালী দয়ারত্নে। এছাড়া গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আব্দুল মতিন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোঃ রিয়াজুল ইসলাম, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোসাঃ ফেরদৌসী বেগম, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার এবং স্থাপত্য অধিদপ্তরের প্রধান স্থপতি মোঃ আসিফুর রহমান ভূঁইয়াসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে অতিথিরা ‘বিশ্ব বসতি দিবস ২০২৫’-এর স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন এবং পরে তিনদিন ব্যাপী বসতি মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন। আলোচনা সভার পূর্বে বিশ্ব বসতি দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে শেরেবাংলা নগর এলাকায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয়।

মন্তব্য

ভারত থেকে ভেসে আসা ঢলে গাছের গুঁড়ি ধর‌তে গি‌য়ে নিখোঁজ ধান ব্যবসায়ী

ভারত থেকে ভেসে আসা ঢলে গাছের গুঁড়ি ধর‌তে গি‌য়ে নিখোঁজ ধান ব্যবসায়ী

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার বেরুবাড়ী ইউনিয়নে ভারত থেকে ঢলে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি সংগ্রহ কর‌তে গি‌য়ে দুধকুমার নদে এক ধান ব্যবসায়ী নিখোঁজ হয়েছেন। সোমবার (৬ অক্টোবর) সকালে ইউনিয়নের খেলার‌ ভিটা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে স্থানীয়‌দের সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে নি‌খোঁজ ব্যক্তির সন্ধানে অভিযান শুরু ক‌রে। নাগেশ্বরী থানার ডিউটি অফিসার মে‌হেরু‌ন্নেসা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নি‌খোঁজ ব্যবসায়ীর নাম মনসুর আলী (৪৫)। তিনি বেরুবাড়ী ইউনিয়নের ৮নং ইউনিয়নের খামার নকুলা এলাকার বাসিন্দা এবং ওই এলাকার আমজাদ হো‌সেনের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, রবিবার দুপুর থেকে উজানের ঢলে দুধকুমার ন‌দের পানিতে হাজার হাজার গাছের গুঁড়ি ভেসে আসতে শুরু ক‌রে। ন‌দের তীরের লোকজন বিভিন্নভাবে সেগু‌লো সংগ্রহ করতে থাকেন। সোমবার সকালে অন্যদের মতো মনসু‌রও গাছের গুঁড়ি সংগ্রহ কর‌তে শুরু করেন। এ সময় হঠাৎ তিনি ন‌দের পানিতে নি‌খোঁজ হন। স্থানীয়‌দের সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে তার খোঁজ শুরু করলেও সোমবার দুপুর ১টা পর্যন্ত তা‌র কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি।

নাগেশ্বরী থানার ডিউটি অফিসার মে‌হেরু‌ন্নেসা বলেন, নি‌খোঁজ ব্যক্তির সন্ধানে ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা কাজ করছেন। তবে দুপুর পর্যন্ত তার সন্ধান মেলেনি।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Want to make a transparent selection like the mirror CEC

আয়নার মতো স্বচ্ছ নির্বাচন করতে চাই: সিইসি

আয়নার মতো স্বচ্ছ নির্বাচন করতে চাই: সিইসি

আয়নার মতো স্বচ্ছ নির্বাচন করতে চান উল্লেখ করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা সুষ্ঠু-সুন্দর নির্বাচন করতে চাই, এটা কোনও কথার কথা নয়। এ ক্ষেত্রে আমরা মিডিয়াকে পার্টনার হিসেবে পেতে চাই।

সোমবার (৬ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের সঙ্গে আয়োজিত সংলাপের সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আজকের সংলাপ শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়। আপনাদের মতামত নিয়ে আমরা এগিয়ে যেতে চাই। সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টিতে আপনাদের সহযোগিতা লাগবে। মিসইনফরমেশন, ডিসইনফেমেশন এড্রেস করার জন্য আপনাদের গুরুত্ব অনেক।

এএমএম নাসির উদ্দিন বলেন, আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ শেষ করে ফেলেছি। ভোটার তালিকা হালনাগাদ করে ফেলেছি। ২১ লাখের বেশি মৃত ভোটার চিহ্নিত করেছি, যাদের অনেকে ভোট দিয়ে যেতো, মিডিয়ায় এমন নিউজ দেখেছি। ৪৩ লাখের বেশি ভোটাযোগ্যদের তালিকাভুক্ত করতে পেরেছি। নারী-পুরুষের ব্যবধান ৩০ লাখ ছিল। এখন ১৮ লাখে নেমে এসেছে। মানুষ বিশেষ করে নারীরা যে ভোটার হতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিল আমরা আলোড়ন সৃষ্টি করতে পেরেছি।

তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রবাসীদের জন্য আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ব্যালটের ব্যবস্থা করছি। ভোটের দায়িত্বে যারা থাকেন প্রায় ১০ লাখ লোক, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে, সরকারি চাকরিজীবী, হাজতিদের ভোটের আওতায় আনবো। আমরা এবার এটা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছি, আইনে আগেও ছিল। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু-সুন্দর নির্বাচন করতে পারবো না।

সিইসি বলেন, আমরা একটা স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্যে এগিয়ে যেতে চাই। একবারে স্বচ্ছভাবে, আয়নার মতো করে নির্বাচন করতে চাই। এর জন্য আপনাদের সহায়তা চাই। আপনাদের পরামর্শ আমরা চাই।

তিনি আরও বলেন, আমরা একটা রেগুলার ট্রান্সপারেন্ট ওয়েতে আগাতে চাই। তাই আমাদের সচিব, কমিশনারদের বলা আছে যাতে তারা নিয়মিত ব্রিফিং করেন।

ইসির ভারপ্রাপ্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজের সঞ্চালনায় সভায় চার নির্বাচন কমিশনার, ইসির কর্মকর্তা ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
5 units in the garment factory in Ashulia

আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট

আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট

ঢাকার আশুলিয়ায় একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। দুপুর ১২টার দিকে পলমল গার্মেন্টস নামে ওই কারখানায় আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।

ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা লিমা খানম বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে আমাদের ছয় ইউনিট কাজ করছে।

তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও জানা যায়নি।

বাংলাদেশ
Jhenaidah Islami Banks customers and employees human bonds

ঝিনাইদহে ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক ও চাকুরী প্রত্যাশীদের মানববন্ধন

ঝিনাইদহে ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক ও চাকুরী প্রত্যাশীদের মানববন্ধন

ইসলামী ব্যাংকসহ ব্যাংকিং সেক্টরে অবৈধ নিয়োগ বাতিল করে মেধাভিত্তিক নিয়োগের দাবীতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়েছে।
সোমবার সকালে ইসলামী ব্যাংক ঝিনাইদহ শাখার সামনে এ কর্মসূচীর আয়োজন করে গ্রাহক ও চাকুরী প্রত্যাশীরা। সেসময় ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে ওই শাখার গ্রাহকসহ নানা শ্রেণী পেশার মানুষ অংশ নেয়। ঘন্টাব্যাপী চলা এই কর্মসূচীতে গ্রাহক আল মাহমুদ, হাদি মহম্মদ, জিয়াউল ইসলাম খান, কাজী রফিকুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ আল মামুন, আব্দুল কুদ্দুস, আব্দুস সবুরসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।
সেসময় বক্তারা অভিযোগ করেন, ২০১৭ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এস আলম কর্তৃক অবৈধভাবে হাজার হাজার কর্মী ইসলামী ব্যাংকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। একই সাথে ব্যাংকের বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার করা হয়েছে। তাই দ্রুত অবৈধ ভাবে নিয়োগ দেওয়া কর্মীদের ছাটাই করে মেধাভিত্তিক নিয়োগ দেওয়ার দাবী জানান বক্তারা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Patients suffer from manpower crisis and irregularities at Bheramara Upazila Health Complex

ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট ও অনিয়মে রোগীদের চরম ভোগান্তি

ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট ও অনিয়মে রোগীদের চরম ভোগান্তি

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট, অনিয়ম, জনবল ঘাটতি ও দালাল চক্রের কারণে স্বাস্থ্যসেবা ভেঙে পড়েছে।

স্বনামধন্য এ হাসপাতালটি শুধু ভেড়ামারা নয়, পাশ্ববর্তী দৌলতপুর, মিরপুর ও পাবনার ঈশ্বরদী অঞ্চলের কয়েক লাখ মানুষের চিকিৎসার একমাত্র ভরসাস্থল। অথচ চিকিৎসকের অপ্রতুলতা আর দুর্নীতির কারণে দীর্ঘদিন যাবৎ রোগীরা চরম দুর্ভোগে রয়েছেন। এ হাসপাতালের ডা. পলাশচন্দ্র দেবনাথের অবৈধভাবে বিদেশযাত্রা, হাসপাতালের ফটকের সামনে বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের স্টাফ কতৃক রোগী ও তার স্বজনদের টানাহেচড়া, প্রাতিষ্ঠানিক অনিয়ম ও দালালচক্রের দৌরাত্ম সবেমিলে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বর্তমান অবস্থা চরম বিপর্যস্তগ্রস্থ। জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সমস্যা আরো তীব্র হবে বলে জানান রোগী ও তার স্বজনরা।

ভেড়ামারা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনুমোদিত ২৫ জন চিকিৎসকের মধ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, একজন জুনিয়র কনসালটেন্ট (সার্জারি), একজন জুনিয়র কনসালটেন্ট (মেডিসিন), একজন জুনিয়র কনসালটেন্ট (অর্থো-সার্জারি) ও ৩ জন মেডিকেল অফিসার রয়েছেন। ভেড়ামারা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পদশুন্য রয়েছে জুনিয়র কনসালটেন্ট (গাইনী), জুনিয়র কনসালটেন্ট (এনেসথিসিয়া), জুনিয়র কনসালটেন্ট (শিশু), জুনিয়র কনসালটেন্ট (চক্ষু), জুনিয়র কনসালটেন্ট (কার্ডিওলজি), জুনিয়র কনসালটেন্ট (ইএনটি), জুনিয়র কনসালটেন্ট (চর্ম ও যৌন)।

এছাড়াও আইএমও, এনসথেটষ্ট, এম.ও (এ.এমসি) এর পদ খালি রয়েছে। উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে একজন করে মেডিকেল অফিসার থাকার কথা থাকলেও সবগুলোই পদশুন্য । শুধুমাত্র সাতবাড়ীয়া উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নিয়োগকৃত মেডিকেল অফিসারকে পার্শ্ববর্তী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সংযুক্তি দেওয়া হয়েছে। ফলে সার্বক্ষণিক চিকিৎসা সেবা প্রায় অচল।

হাসপাতালে ১জন মিডওয়াইফ, ১জন জুনিয়র নার্স, ১জন একাউন্টেন্ট, ১জন ক্যাশিয়ার, ৩জন অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ১জন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিন, ১জন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ইপিআই) , ২জন স্বাস্থ্য পরিদর্শক, ১২জন স্বাস্থ্য সহকারী, একজন কম্পাউন্ডার, অফিস সহায়ক, তিনজন ওয়ার্ড বয়, দুইজন আয়া, দুইজন কুক, একজন মালি, একজন নিরাপত্তার প্রহরী, তিনজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী ও উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের দুইজন অফিস সহায়ক এর পথ শূন্য রয়েছে। প্রতিদিনই হাসপাতালে বরাদ্দকৃত সিটের বাইরে রোগী ভর্তি হয়ে থাকেন।

সেকারণে রোগীদের ফ্লোরে অথবা বারান্দায় বিছানা পেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। গাইনী ও এনেসথিসিয়া ডাক্তার না থাকায় অপরেশন বন্ধ রয়েছে। প্রতিদিন আউটডোরে প্রায় ৪ শতাধিক রোগী সেবা নিয়ে থাকেন।

তাছাড়াও হাসপাতালটির জরুরি বিভাগ ও প্রসূতি সেবাও ভেঙে পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালের অদক্ষ অপারেটার ও এক্স-রে মেশিন বিকল, প্রয়োজনীয় ল্যাব টেস্টও করা সম্ভব হচ্ছে না।এতে রোগীরা বাধ্য হয়ে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল বা বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে ছুটে চলেছেন। ডাক্তার না থাকায় হাসপাতালে সনোগ্রাফি করা বন্ধ রয়েছে।

হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. পলাশ চন্দ্র দেবনাথ (কোড নং-১৩১৯০০) ২০২৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩ দিনের নৈমিত্তিক ছুটি নেন। কিন্তু ছুটি শেষে আর অফিসে যোগ দেননি। জনশ্রুতি রয়েছে, তিনি কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে অবৈধভাবে বিদেশে চলে গেছেন। এ ঘটনায় এলাকায় ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। রোগীরা জানান, ‘সরকারি বেতন গ্রহণ করে ডাক্তার যদি অবৈধভাবে বিদেশে চলে যান, তাহলে আমাদের চিকিৎসা সেবা কে দেবে।’ ডা. দেবনাথের দীর্ঘ অনুপস্থিতি ইতোমধ্যেই হাসপাতালের চিকিৎসা সংকটকে প্রকট করেছে।

হাসপাতালের ভেতরে দালালচক্র সক্রিয় থেকে রোগীদের বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যায়। সরকারি বরাদ্দের খাবারও রোগীরা প্রায়ই সঠিক ভাবে পান না। ফলে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির আঁতুড়ঘরে পরিণত হয়েছে হাসপাতালটি।

হাসপাতালের ফটকের সামনে রয়েছে তিনটি প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টার। অভিযোগ রয়েছে, যেকোনো টেস্টের সময় এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা রোগীদের হাত ধরে টানাটানি করে নিজেদের সেন্টারে নিতে চেষ্টা করে। এতে রোগীরা বিব্রত ও ভোগান্তিতে পড়েন।

সম্প্রতি জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের নির্দেশে হাসপাতালের কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মচারী বদলি হয়েছেন। এতে স্বাস্থ্য সহকারী, দফতরি, ওয়ার্ড বয়, পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ বিভিন্ন পর্যায়ে সংকট আরও তীব্র হয়েছে।

এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেন দৌলতপুর, মিরপুর ও ঈশ্বরদী অঞ্চলের মানুষও। কিন্তু চিকিৎসকের অভাব, পরীক্ষার সীমাবদ্ধতা আর অনিয়মের কারণে তাদের অবস্থাও নাভিশ্বাস। শেষ পর্যন্ত অনেককে বাধ্য হয়ে কুষ্টিয়া শহরের হাসপাতালে যেতে হয়, যা সময়, অর্থ ও বিড়ম্বনা উভয়ই বাড়িয়ে দেয়।

ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মিজানুর রহমান বলেন, ‘হাসপাতালে চিকিৎসক সংকট রয়েছে। আমরা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়েছি। আশা করি দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ডা. পলাশ চন্দ্র দেবনাথ অনুপস্থিত থাকায় ঊর্ধ্বতন কার্যালয়ে একাধিককার আবেদন করা হয়েছে।’ ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘হাসপাতালের অনিয়ম ও চিকিৎসক সংকট বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তবে চিকিৎসক সংকট একটি জাতীয় সমস্যা। হাসপাতালের অনিয়মের বিষয়েও যাচাই-বাছাই করে দেখা হবে।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
InshaAllah will return home soon Tareq Rahman

ইনশাআল্লাহ দ্রুতই দেশে ফিরে আসব : তারেক রহমান

ইনশাআল্লাহ দ্রুতই দেশে ফিরে আসব : তারেক রহমান

দীর্ঘ দুই দশক পর গণমাধ্যমে মুখোমুখি হয়ে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ সাক্ষাৎকারে তিনি দেশে ফেরাসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন। সোমবার (৬ অক্টোবর) সকালে সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করা হয়েছে।

বিবিসি বাংলার সম্পাদক মীর সাব্বির ও বিবিসি বাংলার সিনিয়র সাংবাদিক কাদির কল্লোলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান দ্রতই দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন।

কেন আপনি এখনো দেশে ফেরেননি– সাক্ষাৎকারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘কিছু সংগত কারণে হয়তো ফেরাটা হয়ে উঠেনি এখনো। তবে সময় তো চলে এসেছে মনে হয়। ইনশাআল্লাহ দ্রুতই ফিরে আসব।’

সেটা কবে জানতে চাইলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দ্রুতই মনে হয়। দ্রুতই ইনশাআল্লাহ।’

নির্বাচনের আগে আপনি দেশে আসবেন এমন সম্ভাবনা বলা যায়? জবাবে তারেক রহমান বলেন, ‘রাজনীতি যখন করি, আমি একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে স্বাভাবিক, নির্বাচনের সাথে রাজনৈতিক দল রাজনৈতিক কর্মীর একটি ওতপ্রোত সম্পর্ক। কাজেই যেখানে একটি প্রত্যাশিত, জনগণের প্রত্যাশিত নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচনের সময় কেমন করে দূরে থাকব? আমি তো আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে, ইচ্ছা থাকবে, আগ্রহ থাকবে সেই প্রত্যাশিত যে প্রত্যাশিত নির্বাচন জনগণ চাইছে। সেই প্রত্যাশিত নির্বাচন যখন অনুষ্ঠিত হবে জনগণের সাথে জনগণের মাঝেই থাকব ইনশাআল্লাহ।’

দেশে আসার বিষয়ে নিরাপত্তার শঙ্কার কথা বলছেন কেউ কেউ। আপনি কি কোনো ধরনের শঙ্কা বোধ করেছেন এর মধ্যে– এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন রকম শঙ্কার কথা তো আমরা অনেক সময় বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে তো শুনেছি। সরকারেরও বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকেও তো অনেক সময় অনেক শঙ্কার কথা বিভিন্ন মাধ্যমে, বিভিন্ন মিডিয়াতে প্রকাশিত হয়েছে।’

সাক্ষাৎকারের শুরুতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সময় তো স্বাভাবিকভাবে ব্যস্তই যাচ্ছে। ফিজিক্যালি হয়তো আমি এই দেশে আছি, বাট মন-মানসিকতা সবকিছু মিলিয়ে তো আমি গত ১৭ বছর ধরে বাংলাদেশেই রয়ে গিয়েছি।’

গণমাধ্যমের সঙ্গে দীর্ঘদিন কথা না বলার বিষয়ে জানতে চাইলে তারেক রহমান বলেন, ‘ব্যাপারটা বোধ হয় এরকম না, ব্যাপারটা বোধ হয় একটু ভিন্ন। আসলে আমি কথা ঠিকই বলেছি। আমি দীর্ঘ ১৭ বছর এখানে আছি এই দেশে, প্রবাস জীবনে, তবে আমার উপরে যখন দলের দায়িত্ব এসে পড়েছে তারপর থেকে আমি গ্রামে-গঞ্জে আমার নেতাকর্মীসহ তাদের সাথে বিভিন্ন পর্যায়ে সাধারণ মানুষ যখন যেভাবে অংশগ্রহণ করেছে, আমি সকলের সাথে কথা বলেছি।’

‘আপনারা নিশ্চয়ই জানেন বিগত স্বৈরাচার সরকারের সময় কোর্ট থেকে রীতিমতো একটা আদেশ দিয়ে আমার কথা বলার অধিকারকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আমি যদি গণমাধ্যমে কিছু বলতে চাইতাম, হয়তো গণমাধ্যমের ইচ্ছা ছিল ছাপানোর, গণমাধ্যম সেটি ছাপাতে পারত না।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমি একবার প্রেস ক্লাবে কথা বলেছিলাম। পরের দিন দেখলাম যে তখনকার প্রেস ক্লাবের যারা সদস্য ছিলেন বা কমিটি ছিল, তারা একটি মিটিং ডেকে একটি সভা করে সিদ্ধান্ত নেয় যে, তারা তখন আমাকে আইনের দৃষ্টিতে ফেরারি বলা হয়েছিল যে, সেরকম কোনো ব্যক্তিকে তারা প্রেস ক্লাবে কথা বলতে দেবে না। এভাবে তারা চেষ্টা করেছিল আমার কথা বন্ধ করে রাখতে।’

তিনি বলেন, ‘আমি কথা বলেছি, সামাজিক মাধ্যমসহ বিভিন্ন পন্থায় আমি পৌঁছানোর চেষ্টা করেছি, আমি ইনশাআল্লাহ পৌঁছেছি মানুষের কাছে। কাজেই গণমাধ্যমে যে কথা বলিনি তা না। আমি কথা বলেছি হয়তো আপনারা তখন কথা নিতে পারেননি অথবা শুনতে পারেননি। ইচ্ছা থাকলেও ছাপাতে পারেননি, হয়তো প্রচার করতে পারেননি। কিন্তু আমি বলেছি, আমি থেমে থাকিনি।’

মন্তব্য

p
উপরে